আজ রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ।   ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 2

লিওনেল মেসির সঙ্গে ছবি তুলতে লাগবে প্রায় ১০ লাখ রুপি

স্পোর্টস ডেস্ক: ভারত জুড়ে শুরু হয়েছে ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসিকে ঘিরে উন্মাদনা। ‘দ্য গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’-এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন তারকা এই সপ্তাহেই পা রাখছেন ভারতে। তিন দিনের এই সফরে মেসিকে একনজর দেখতে হাজারো ভক্ত অপেক্ষায় থাকলেও তার সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ মিলবে মাত্র ১০০ ভাগ্যবান ভক্তের।

আয়োজকরা জানিয়েছেন, মেসির সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে ছবি তুলতে চাইলে জনপ্রতি খরচ হবে ৯.৯৫ লাখ রুপি বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১৩ লাখ টাকারও বেশি। পুরো প্রক্রিয়াটি পরিচালিত হবে বিশেষ একটি অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে। ছবি তোলার স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে হায়দরাবাদের ঐতিহাসিক ফালাকনুমা প্যালেস।

শনিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় হায়দরাবাদে পৌঁছাবেন মেসি। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি যাবেন রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম—উপল স্টেডিয়ামে। সেখানে সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হবে তিন ঘণ্টার এক বিশেষ অনুষ্ঠান, যেখানে থাকবে ফুটবল, বিনোদন ও তারকাদের উপস্থিতি।

মেসির সঙ্গে সফরে থাকছেন তাঁর বিশ্বকাপজয়ী সতীর্থ রদ্রিগো ডি পল এবং দীর্ঘদিনের সঙ্গী উরুগুইয়ান তারকা লুইস সুয়ারেজ। অনুষ্ঠানের শুরুতেই থাকবে ২০ মিনিটের একটি প্রদর্শনী ম্যাচ, যেখানে সিঙ্গারেনি আরআর-৯ দলের বিপক্ষে খেলবে মেসির ‘অপর্ণা মেসি অল স্টারস’। দুই দলে মোট ১৫ শিশু অংশ নেবে, আর শেষ পাঁচ মিনিট মাঠে নামবেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি।

হায়দরাবাদে আসার আগে মেসি ১৩ ডিসেম্বর সকালে পৌঁছাবেন কলকাতায়। সেখানে যুব ভারতী ক্রীড়াঙ্গনে তার সম্মানে একটি ভাস্কর্য উন্মোচন করা হবে এবং আয়োজন করা হবে একটি প্রীতি ম্যাচের। এরপর বিকেলের দিকে হায়দরাবাদে এবং পরে মুম্বাই হয়ে সফরের শেষ গন্তব্য দিল্লিতে পৌঁছাবেন তিনি। ১৫ ডিসেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করারও কথা রয়েছে মেসির।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধা*র!

বিশেষ প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার শেষে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাকে উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক । এ ঘটনায় ৩২ ঘণ্টা পর সাজিদ উদ্ধার করা গেল। এর আগে গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে তানোর উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়নের কোয়েলহাট গ্রামে গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যায় শিশুটি। আটকে পড়া শিশুটির নাম মো. স্বাধীন। তার বাবার নাম রাকিব।

জানা যায়, পরিবারের বাড়ির পাশে থাকা বহুদিনের অকেজো গভীর নলকূপের মুখ খোলা থাকায় হঠাৎ খেলতে খেলতে সেখানে পড়ে যায় শিশু স্বাধীন। নলকূপটির মালিক একই এলাকার বাসিন্দা ।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, মূল গর্তের পাশ থেকে কেটে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে বিকেলে ৪৫ ফুট গভীরে গিয়েও শিশুটিকে পাওয়া যায়নি। এর পরও সন্ধ্যা শিশুটির উদ্ধারকাজ চলে। এমনকি শিশুটিকে না পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার কাজ চলবে বলে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল।

এদিকে বৃহস্পতিবার উদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শনে যান ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেনটেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি ঢাকা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। পরে তিনি সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। বলেন, ‘শিশুটিকে না পাওয়া পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিস কাজ করে যাবে। প্রয়োজন হলে ১০০ ফুট পর্যন্ত যেতে হবে।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

১১ ডিসেম্বর মুক্ত দিবসে-নান্দাইলে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

তৌহিদুল ইসলাম সরকার: ময়মনসিংহের- নান্দাইলের মানুষের জন্য ১১ ডিসেম্বর এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের ধারাবাহিকতায় পাকবাহিনীর দখলমুক্ত হয় নান্দাইল।

রাত দুইটার দিকে বিজয়ী মুক্তিযোদ্ধারা প্রথমবারের মতো উত্তোলন করেন স্বাধীন বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা। এরপর থেকেই দিনটি নান্দাইলবাসীর কাছে “নান্দাইল মুক্ত দিবস” হিসেবে বিশেষ মর্যাদা পেয়ে আসছে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই পাকিস্তানি বাহিনীকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে নান্দাইলের মুশুল্লী উচ্চ বিদ্যালয়ে গোপন বৈঠকে বসেন মেজর খালেদ মোশাররফ ও এটিএম হায়দার।

স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতায় পরিকল্পনা অনুযায়ী কয়েক দিনের মধ্যেই ডিনামাইট দিয়ে ধ্বংস করা হয় শুভখিলা রেলব্রিজ। এতে কিশোরগঞ্জ দিক থেকে ভারী অস্ত্রসহ পাকবাহিনীর অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত হয়। তবে পরে পাকিস্তানি সেনারা নদীপথে হালকা অস্ত্রসহ নান্দাইলে প্রবেশ করে।

১৮ এপ্রিল নান্দাইল শহরের প্রবেশমুখে কিশোরগঞ্জ সড়কে ট্রেঞ্চ কেটে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা হলেও স্থানীয় দালালদের সহায়তায় খবর পেয়ে পাকবাহিনী এ উদ্যোগ ব্যর্থ করে দেয় এবং এ ঘটনায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ সভাপতি শাহনেওয়াজ ভূঁইয়াসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়। ২১ এপ্রিল মেজর আশফাকের নেতৃত্বে পাকিস্তানি বাহিনী নান্দাইলে ঘাঁটি স্থাপন করে এবং ওই দিনই রাজগাঁতী, শুভখিলা ও কালীগঞ্জ এলাকায় নির্বিচারে ১৮ জন নিরীহ গ্রামবাসীকে হত্যা ও কয়েকশ ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেয়।

বারুইগ্রাম মাদ্রাসায় পাকবাহিনীর ক্যাম্প স্থাপনের পর এলাকাজুড়ে শুরু হয় ত্রাসের রাজত্ব। সংখ্যালঘু পরিবারগুলো আশ্রয় নিতে বাধ্য হয় আমুদাবাদে এবং দালালদের সাথে সমঝোতায় সীমাবদ্ধ জীবনে কাটাতে হয় যুদ্ধকালীন সময়। পাকিস্তানি বাহিনী ও স্থানীয় রাজাকার–আলবদর সদস্যরা শুভখিলা রেলব্রিজের দুই পাশে পাহারা বসায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, সন্ধ্যার পর রিজার্ভ ট্রেনে করে গৌরীপুর ও ভৈরব থেকে ধরে আনা হত শত শত মুক্তিযোদ্ধা-সমর্থক ও নিরীহ গ্রামবাসী। পরে তাদের রেলব্রিজের নিচে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করা হতো।  এ ছাড়া বারুইগ্রাম ক্যাম্পের পাশে ডাংরীবন্দ গ্রাম ও একটি পরিত্যক্ত ইটাখোলায় কমপক্ষে ২৫–৩০ জনকে হত্যা করে দখলদার বাহিনী। তারপর মুক্তিযোদ্ধারা কৌশলগত আক্রমণের পরিকল্পনা করেন ১০ নভেম্বর, যার বাস্তবায়ন নির্ধারিত হয় ১৭ নভেম্বর। সেদিন মুক্তিযোদ্ধারা চারদিক থেকে নান্দাইল থানা ঘিরে ফেললেও পাকিস্তানি বাহিনী আগেই পরিকল্পনার খবর পেয়ে নিজেদের অবস্থান সুসংহত করে নেয়।

১০ ডিসেম্বর রাতে নান্দাইল শহরকে ঘিরে থাকা নরসুন্দা নদীকে কাজে লাগিয়ে কমান্ডার ফারুকের নেতৃত্বে মুজিব বাহিনী তিনদিক থেকে থানা ঘেরাও করে পাকবাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করে।১১ ডিসেম্বর রাত দুইটার দিকে উত্তোলিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা-ঘোষণা পাওয়া যায় নান্দাইল মুক্ত হওয়ার। আজকের ১১ ডিসেম্বর শুধু একটি তারিখ নয়—এটি নান্দাইলবাসীর আত্মমর্যাদা, ত্যাগ ও বীরত্বের প্রতীক। প্রতি বছরই দিনটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি, আলোচনাসভা, শহীদ স্মরণ ও শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।

আলোকিত প্রতিদিন/এপি

মেট্রোরেলের ভ্যাট প্রত্যাহার,সরকারের ক্ষতি হবে ৪০ কোটি টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সরকার মেট্রোরেলের ভ্যাট প্রত্যাহার করেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

১১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বিষয়টি জানান।

শফিকুল আলম বলেন, মেট্রোরেলের ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে। এতে সরকারের ৪০ কোটি টাকার মতো লস হবে। ঢাকার মানুষের যাতায়াতে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করছে মেট্রোরেল। এর জন্য ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি

নিজস্ব প্রতিবেদক:

জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

১১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ টেলিভিশন বাংলাদেশ বেতারে ভাষণের মাধ্যমে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।

তিনি বলেন, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১২ তারিখ বৃহস্পতিবার ৩০০ আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ সাধারণ নির্বাচন এবং একইসঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ সংবিধান সংস্কার বাস্তবায়ন আদেশ ২০২৫-এর ওপর গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ আগামী ২৯ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত।

তিনি আরও বলেন,রিটার্নিং অফিসারের আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়েরের শেষ তারিখ ১১ জানুয়ারি। কমিশনে দায়েরকৃত আপিল নিষ্পত্তির তারিখ ১২ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ২২ জানুয়ারি থেকে ভোটগ্রহণ শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত তথা আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত।

গত ৯ ডিসেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছিলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল চলতি সপ্তাহে হতে পারে। ওই দিন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

তফসিল ঘোষণার আগে নির্বাচনী নানা বিষয় নিয়ে প্রধান বিচারপতির খাসকামরায় প্রায় ঘণ্টাব্যাপী তাদের মধ্যে একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নির্বাচন কমিশন। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর বিকেল ৪টায় তফসিল সংক্রান্ত ভাষণ রেকর্ড করা হয়।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানান, আসন বিন্যাস, আইন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার যারা থাকবেন তাদের প্রজ্ঞাপন, বিভিন্ন বিষয়ে ২০টির মতো পরিপত্র জারি করা হবে।

নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমান মাসউদ জানিয়েছিলেন, তফসিল ঘোষণার পূর্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ইসির দায়িত্ব নয়। আনুষ্ঠানিকভাবে সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টির দায়িত্ব আসবে তফসিল ঘোষণার পর। চূড়ান্ত পোস্টাল ব্যালটে নিষিদ্ধ বা স্থগিত কোনো দলের প্রতীক থাকবে না। তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দলসহ সবার সহযোগিতার বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে।

স্বাধীনের পর দেশে এখন পর্যন্ত ১২টি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৬ বার, বিএনপি চারবার ও জাতীয় পার্টি দুবার জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ প্রথম, সপ্তম, নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে; দ্বিতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি এবং তৃতীয় ও চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয় জাতীয় পার্টি।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম

মুরালি তৈরির সহজ উপায় জেনে নিন

লাইফস্টাইল ডেস্ক:

মচমচে মুরালি খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। বিশেষ করে শিশুদের কাছে এটি বেশ প্রিয় একটি খাবার। শহুরে শিশুরা মুরালি খুব বেশি না চিনলেও গ্রামের হাটে-বাজারে এর কদর এখনও বেশ। শহরের সুপারশপগুলোতেও দেখা মেলে মুরালির। তবে তাতে খরচ করতে হয় তুলনামূলক অনেক বেশি। এর বদলে বাড়িতে তৈরি করে খেলে খরচ অনেকটাই কম। শুধু কি তাই? ঘরে তৈরি যেকোনো খাবারের স্বাদ এবং মানও বাইরের খাবারের থেকে অনেকগুণ ভালো। চলুন জেনে নেওয়া যাক মুরালি তৈরির সহজ পদ্ধতি:-

মুরালি তৈরিতে যা যা লাগবে

ময়দা- ২ কাপ, পানি- পরিমাণমতো, লবণ- ১/৪ চা চামচ

তেল- পরিমাণমতো।

সিরা তৈরিতে যা লাগবে

চিনি অথবা গুড়- ১ কাপ

পানি- ১/৩ কাপ।

যেভাবে তৈরি করতে হবে

ময়দা, লবণ, তেল মিশিয়ে নিন। এবার পরিমাণমতো পানি দিয়ে ডো তৈরি করুন। এবার ডো থেকে মোটা রুটি তৈরি করে মুরালির মাপে টুকরা করে নিন। টুকরাগুলো দুইপাশ দিয়ে ধরে একটু মুড়িয়ে দিন। এবার কড়াইতে তেল গরম করে তাতে মাঝারি আঁচে মুড়ালিগুলো ভেজে তুলুন। ভালোভাবে ভাজা হয়ে সোনালি রং হলে তুলে তেল ঝরিয়ে নিন।

একটি পাত্রে চিনি ও পানি গরম করে সিরা তৈরি করে নিন। এবার তাতে মুরালিগুলো দিয়ে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন। চিনির সিরা শুকিয়ে মুড়ালির গায়ে লেগে থাকবে। ঠান্ডা হলে বয়ামে ভরে বেশ কিছুদিন সংরক্ষণ করা যাবে।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম

সৌদি আরবে চলছে ঝড়-বৃষ্টি, বন্যার সতর্কবার্তা দিলো আবহাওয়া দপ্তর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

সৌদি আরবের অধিকাংশ এলাকায় ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি এবং ভারী বর্ষণ শরু হয়েছে। শিগগিরই যদি আবহওয়া পরিস্থিতির উন্নতি না ঘটে, সেক্ষেত্রে অনেক এলাকায় আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে দেশটির জাতীয় আবহাওয়া দপ্তর (এনসিএম)।

এক প্রতিবেদনে আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানিয়েছে, সৌদির মক্কা, মদিনায়, কাসিম, রিয়াদ, পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ এবং উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এছাড়া মৃদু থেকে মাঝারি বর্ষণ চলছে হাইল, তাবুক, আল জৌফ এবং দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায়। অনেক অঞ্চলে মাঝারি বর্ষণের সঙ্গে চলছে ব্যাপক কুয়াশা।

মরু আবহাওয়ার দেশ সৌদি আরবে ঝড়-বৃষ্টি বেশ বিরল। গত দু’তিন বছরে অবশ্য বেশ কয়েকবার ঝড় এবং ভারী বর্ষণ হয়েছে দেশটিতে।

এনসিএমের তথ্য অনুসারে, সৌদির এমন আবহাওয়া পরিস্থিতির জন্য দায়ী লোহিত সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ। এক বিবৃতিতে এনসিএম জানিয়েছে, লোহিত সাগর থেকে সৌদির বিভিন্ন এলাকায় ১৮ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিতে বয়ে যাচ্ছে ঝেড়ো হওয়া। বাতাসের এই গতি ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।

ঝড়ো আবহাওয়া শুরু হয়েছে পারস্য উপসাগরেও। বর্তমানে সেখান থেকে সৌদির দক্ষিণাঞ্চলে ১০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হওয়া বয়ে যাচ্ছে।

সূত্র : গালফ নিউজ

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম

অটিস্টিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের লং মার্চ টু যমুনা আটকে দিলো পুলিশ

১১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটের দিকে যমুনা অভিমুখে যাওয়ার সময় পুলিশ আন্দোলনরত শিক্ষকদেরকে কদম ফোয়ারার সামনে ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয়।

এসময় আন্দোলনরত শিক্ষকরা রাস্তায় বসে পড়েন এবং দাবি আদায়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এতে সড়কে যানযটের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে শিক্ষকদের ৬ জন বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল যমুনায় গিয়েছেন বলে জানা গেছে।

শিক্ষকদের দাবিসমূহ –

১. সব বিশেষ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তি করা।

২. সব বিশেষ বিদ্যালয়ের প্রতিবন্ধী বান্ধব অবকাঠামো নিশ্চিত করা।

৩. বিশেষ শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তি ৩,০০০ টাকা নিশ্চিত করা, পাশাপাশি মিডডে মিল, উচ্চ মানের শিক্ষাসামগ্রী, খেলাধুলার সরঞ্জাম এবং থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা।

৪. ছাত্র-ছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান এবং পুনর্বাসন নিশ্চিত করা।

৫. চাকরির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য নির্ধারিত কোটা সুনিশ্চিত করা।

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবি, সরকারের পক্ষ থেকে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর যথাযথ স্বীকৃতি না দেয়ার ফলে তারা দীর্ঘদিন ধরে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। আন্দোলনকারীরা জানান, বিশেষ শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে, ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রার মান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম

বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী আলজেরিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক:

উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়াতে চায় বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ আলজেরিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাংস্কৃতিক যোগসূত্র এই সম্পর্ককে শক্তিশালী করেছে। এর মাধ্যমে দুই দেশের জনগণের সম্পর্ক নিবিড় হবে।

১১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার আলজেরিয়া দূতাবাসের এক অনুষ্ঠান এসব কথা ব‌লেন রাষ্ট্রদূত আব্দেলওয়াহাব সাইদানি। মূলত, ঢাকায় স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ১৯৬০ সালের বিক্ষোভ দিবস উপল‌ক্ষ্যে এই অনুষ্ঠা‌নের আয়োজন ক‌রে ঢাকার আলজেরিয়া দূতাবাস।

অনুষ্ঠানের শুরুতে আলজেরিয়ার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। ১৯৬০ সালের বিক্ষোভে প্রাণ হারানো শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন উপস্থিত অতিথিরা। এরপর পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করা হয়।

রাষ্ট্রদূত বলেন, শার্ল দ্য গোলের সীমিত স্বায়ত্তশাসনের ‘থার্ড ওয়ে’ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আলজেরিয়ানরা যে বিক্ষোভে রাস্তায় নেমেছিলেন, তা স্বাধীনতা আন্দোলনে এক যুগান্তকারী মোড় এনে দেয়। ফরাসি বাহিনীর দমন-পীড়ন, গণগ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ড সেই আন্দোলনকে আরও তীব্র করে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলজেরিয়ার দাবি আরও জোরালোভাবে তুলে ধরে।

রাষ্ট্রদূত সাইদানি জানান, ১১ ডিসেম্বরের বিক্ষোভ আলজেরিয়ার জাতীয় ঐক্যকে সুদৃঢ় করে। পরবর্তীতে জাতিসংঘ আলজেরিয়ার আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের স্বীকৃতি দেয় এবং ধারাবাহিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ফ্রান্স আলোচনায় বসতে বাধ্য হয়। শেষ পর্যন্ত আলজেরিয়া স্বাধীনতা অর্জন করে।

তিনি বর্তমান আলজেরিয়ার উন্নয়ন, উদ্ভাবন, যুবশক্তির বিকাশ এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে আলজেরিয়ার লড়াইয়ের মিল তুলে ধরে দুই দেশের কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদারের আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে প্রদর্শিত হয়, ১৯৬০ সালের ১১ ডিসেম্বর বিক্ষোভ নিয়ে নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র। এতে আলজেরিয়ার স্বাধীনতার জন্য আত্মদানকারী বীরদের স্মরণ করা হয়।

আলজেরিয়া দূতাবাস জানায়, কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়িয়ে বাংলাদেশ এবং আলজেরিয়া বন্ধুত্ব আরও গভীর করতে তাদের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম

– Advertisement –

খুব শিগগিরই তারেক রহমান দেশে আসবেন:মির্জা ফখরুল

আলোকিত প্রতিবেদক:

নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রাক্কালে তারেক রহমানের ‘শিগগিরই’ দেশে ফেরার বার্তা দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  তিনি বলেছেন, আজকে যেহেতু বাংলাদেশের সব (কর্মী) এখানে উপস্থিত আছেন, আমাদের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত আছেন— আমি আপনাদেরকে জানাতে চাই, খুব শিগগিরই আমাদের নেতা দেশে আসবেন।

বৃহস্পতিবার সকালে ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিএনপির উদ্যোগে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনার কর্মসূচি’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের নেতা যেদিন আসবেন, যেদিন বাংলাদেশে পা দেবেন, সেদিন যেন সমগ্র বাংলাদেশ কেঁপে ওঠে। এই কথাটা আপনাদের মনে রাখতে হবে..পারবেন তো? সেইদিন আমরা গোটা বাংলাদেশের চেহারাকে বদলে দিতে চাই।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা সামনের দিকে এগোতে চাই, প্রগতির দিকে এগোতে চাই। আমরা বাংলাদেশকে একটা মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদের নেতার যে চিন্তাভাবনা, তাকে বাস্তবায়িত করার জন্য সামনের দিকে যেতে চাই।

তিনি আরও বলেন, এখন সংগ্রাম এবং লড়াই হচ্ছে আমাদের এই নির্বাচনে জয় লাভ করার সংগ্রাম। এই নির্বাচনে আমাদের পুরোপুরিভাবে জয় লাভ করতে হবে, যাতে করে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে  নেওয়ার সুযোগ পাই। অনেক বাধা আসবে, অনেক বিপত্তি আসবে, আমাদের বিরুদ্ধে অনেক প্রচারণা হচ্ছে, হতে থাকবে। কিন্তু এই সবগুলোকে কাটিয়ে উঠে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। বিএনপি কোনোদিনই পরাজিত হয়নি, পরাজিত হবে না।

তিনি বলেন, একটা কথা আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সাল আমাদের অস্তিত্ব… এ কথাটা খুব জোরেসোরে মনে রাখবেন। আজকে আমি পত্রিকায় দেখলাম, ১৯৭১ সালের প্রজন্ম নাকি নিকৃষ্টতম প্রজন্ম। কোন সাহসে এই কথা বলার দুঃসাহস দেখান তাঁরা?

মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের রুহুল কবির রিজভী সাহেব এখানে বলেছেন যে, পেছন থেকে অন্ধকারের মধ্য দিয়ে একটা কালো থাবা বেরিয়ে আসছে কি না? আরেক ফ্যাসিবাদ অন্যদিক থেকে আমাদের ওপরে চেপে বসতে চাইছে কি না? আজকে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের প্রিয় ধর্মকে ব্যবহার করে তারা আজকে বাংলাদেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে কি না? সেই শক্তির বিরুদ্ধে আমাদেরকে রুখে দাঁড়াতে হবে।

তিনি বলেন, আজকে এখানে যেসব আলোচনা হবে, শুধু শুনবেন আর নোট নিলেই হবে না। এগুলোকে জনগণের সামনে উপস্থাপিত করতে হবে..যে আমরা এই কাজগুলো করতে চাই। এটাই যদি আপনারা করেন, তাহলে নিশ্চয়ই জনগণ আপনাদের দিকে আকৃষ্ট হবে; আপনাদের জনগণকে উইন ওভার করতে হবে। একই সঙ্গে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আশু আরোগ্য কামনায় দোয়া চান বিএনপি মহাসচিব।

‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচির বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ।

আলোকিত প্রতিদিন/ ১১ ডিসেম্বর ২০২৫/মওম