তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা লক্ষ্য করছি বর্তমান সরকারের কানে দেশের সবার দাবি পৌঁছায় কিন্তু আমাদের ঢাকা দক্ষিণ সিটি বাসীর দাবি কেন জানি তাদের তাদের কানে পৌঁছায় না বলে আমি আমি মনে করি। এই ব্যাপারে তারা দেখেও দেখছে না, শুনেও শুনছে না।
কীভাবে আমাদের এই আন্দোলনকে দমানো যায়, বিতর্কিত করা যায় এবং জনগণের সামনে ভুলভাবে আমাদের কার্যক্রমকে উপস্থাপন করা যায় সেই চেষ্টায় তারা লিপ্ত হয়েছে।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টাকে নিয়ে তিনি বলেছেন,‘বর্তমান স্থানীয় সরকার উপদেষ্টাও ক্রমাগত মিথ্যাচার করেছে আমাদের এই আন্দোলন নিয়ে। তিনি বারেবারে বলেছে, এখানে আইনি জটিলতা রয়েছে, সাব জুটিস ম্যাটার রয়েছে ও অন্যান্য কথা বলেছে। অথচ দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ থেকে এই জিনিসটা বহু আগেই মীমাংসা হয়ে গেছে।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ মে থেকে নগর ভবনের সামনে ‘ঢাকাবাসী’ ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে ইশরাক সমর্থক ও বিএনপি নেতাকর্মীরা। পরে ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নও তাতে যোগ দেয়। মাঝে ঈদ ঘিরে ছুটির কদিন নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের আন্দোলনে পাওয়া যায়নি। ঈদের ছুটির শেষে অফিস খোলার প্রথম দিন রোববার ফের সেখানে আন্দোলন শুরু করেন ইশরাক সমর্থকরা।
আলোকিত প্রতিদিন/এপি