অনলাইন ডেস্ক
ইজাজুল ইসলাম উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের মৃত সমির উদ্দিনের ছেলে তিনি। খবর পেয়ে নান্দাইল মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে তার। পরে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে দাফনের জন্য মরদেহ হস্তান্তর করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ইজাজুল ইসলামের মা-বাবা কেউ বেঁচে নেই। তিনি বিয়েও করেননি। পৌর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারানিপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন সে। তিনি এসিআই কোম্পানির মালামাল এক দোকান থেকে কিনে অন্য দোকানে বিক্রি করতেন। এবং নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন তিনি। রোববার ভোরে ভাড়া বাসা থেকে ফজরের নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে যাচ্ছিলেন তিনি। পথে একদল কুকুর তাকে একা পেয়ে কামড়ে পেটের নাড়ি-ভুঁড়ি বের করে ফেলেছে। এছাড়া শরীরের বিভিন্ন অংশ কামড়ে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে তার।এ সময় একজন নারী টের পেয়ে লাঠি নিয়ে তাড়া করলে কুকুরগুলো চলে যায়। পরে ওই নারী আশপাশের লোকজনকে ডাকাডাকি করে নিয়ে আসার আগেই ইজাজুল মারা যায়।
নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।