তিনি আরও বলেন, ‘তৃতীয় মেয়াদে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হওয়ার কোথাও কোন নজির নেই। নতুন মেয়াদে উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া হলে দায়িত্ব নিবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল বুধবার (১৭ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও জবির অত্যাধুনিক মেডিকেল সেন্টার উদ্বোধনের পর কোন আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই বিদায় নেন তিনি।
এ বিষয়ে উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান বলেন, ‘আমি বিদায় নিয়েই একসাথে চলে এসেছি। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন করার। নতুন ক্যাম্পাসের বাউন্ডারি তৈরি, মাটি পরীক্ষাসহ কাজ শুরু করার জন্য যা করার দরকার আমি করেছি। সব কিছুই সেট করা আছে এখন সৎ দক্ষ কেউ এসে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন দ্রুত অব্যাহত রাখতে পারবে।’
গত আট বছরে তার প্রাপ্তির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘আমার দ্বারা কার উপকার হয়েছে কার অপকার হয়েছে সেটা তারাই বলবে। এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।’
গতকাল নিজ দপ্তর থেকে বিদায় নেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা মহল প্রশংসা, আলোচনা, সমালোচনায় ভাসছেন তিনি।
আলোকিত প্রতিদিন/ ১৮ মার্চ -২১ /এম.জে
