::সংবাদদাতা, চট্টগ্রাম::
ডা. সেলিম বলেন, ‘অব্যাহতি দেওয়াদের বিপরীতে আমাদের নগর স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র থেকে চিকিৎসককে প্রেষণে ২৫০ শয্যার আইসোলেশন সেন্টারে চিকিৎসা কার্যক্রমে আনা হবে।’
চসিকের চাকরি থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্তরা হলেন- মেডিক্যাল অফিসার সিদ্ধার্থ শংকর দেবনাথ, ফরিদুল আলম, আবদুল মজিদ সিকদার, সেলিনা আকতার, বিজয় তালুকদার, মোহন দাশ, ইফতেখারুল ইসলাম, সন্দীপন রুদ্র, হিমেল আচার্য্য ও প্রসেনজিৎ মিত্র এবং স্টোর কিপার মহসিন কবির।
চসিক সূত্র জানান, গত ১৩ জুন পুরাতন নগর ভবনের কেবি আবদুস সাত্তার মিলনায়তনে আইসোলেশন সেন্টারে দায়িত্ব দেওয়া চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে জরুরি সভা হয়। এসময় মেয়র তাদের বেতন দ্বিগুণ, দায়িত্বে থাকাবস্থায় চলাফেরার জন্য গাড়ি, থাকার জন্য হোটেল, করোনা আক্রান্ত বা কেউ মৃত্যুবরণ করলে সরকারি নিয়মে চসিক থেকে ৫ থেকে ৫০ লাখ টাকা পরিবারকে প্রণোদনা, চাকরি স্থায়ীকরণে অগ্রাধিকারের ঘোষণা দেন। এরপরও ওই চিকিৎসকরা প্রশিক্ষণে অংশ নেননি। আইসোলেশন সেন্টারে যোগদান করেননি।
উল্লেখ্য, নগরের আগ্রাবাদ এক্সেস সড়কে গত ১৩ জুন চসিকের উদ্যোগে ২৫০ শয্যার আইসোলশন সেন্টার উদ্বোধন হয়। তবে এখনো রোগী ভর্তি হয়নি। ভর্তির প্রস্তুতি চলছে।